Home Actress Swastika Mukherjee HD Photos and Wallpapers March 2024 Swastika Mukherjee Instagram - খুব কম মানুষ অনলাইন এ আলাপ হওয়া পৃথিবী থেকে আমাদের জীবনের অন্দরমহলে চলে আসতে পারে। আর শুধু চলে আসা নয়,বেশ পাকাপোক্ত ভাবে থেকে যাওয়ার সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারে। এমন দুই মানুষ হল ~ ইফ্ফাত আরা নোঝাত আর ইমতিয়াজ রাসেল 🌹🌹 ওদের কাজ প্রথম দেখেছিলাম instagram এ। দেখে আপ্লুত হয়ে মেসেজ করেছিলাম। সেই থেকে আলাপের শুরু। তারপর ওরা কলকাতায় এলে দেখা হল - গল্প হল, বাংলাদেশ যাওয়ার কথা হল। অন্য দেশেও আমার বন্ধুরা আছে, বন্ধুদের বাড়ি আছে সেখানে বেড়াতে যাব, ভেবেই মনটা খুশি হয়ে গেছিল। ওদের সঙ্গে যেদিন প্রথম দেখা হয়েছিল, মনে হয়েছিল ওরা আমার অনেক আপন, নিজের মানুষ। এইবার ঢাকা যাওয়া ঠিক হতে সবচেয়ে আগে ওদের জানিয়ে ছিলাম। পৌছে পরের দিন হুড়মুড় করে কাজ সেরেছি যাতে ঠিক সময়ে ওদের দোকানে যেতে পারি। তারপর অনেক ঘুরিয়েছে ওরা। আড্ডা মেরেছি , খাওয়া দাওয়া করেছি, চারুকলা গেছি, মাওয়াঘাট গেছি, সে সব ছবি পরে দেব। ঢাকায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিন ছিল #বিজয়ারপরে screening এর দিন। ওরা কিছুটা আগেই পৌঁছে গেছিল হোটেলে। দেখি নোঝাত একটা শাড়ি আর ব্লাউজ বানিয়ে নিয়ে এসেছে, আমার জন্য specially, ইতস্তত বোধ করে কিছু বলছেনা। আমি কলকাতা থেকে শাড়ি নিয়ে গেছিলাম পরব বলে। কিন্তু ওদের টা না গায়ে দিয়ে কি থাকা যায় ? ভালবাসার দুই মানুষ ভালবেসে ডিজাইন করে আমার জন্য বস্ত্র বানিয়ে এনেছে এটা কত বড় পাওনা। তাই ওদেরটাই পরে সাজুগুজু্ করে National Museum এ গেলাম @dicff_filmfest কি যে খুশি হয়েছিলাম, বাংলাদেশে গিয়ে বাংলাদেশের গুণী মানুষের তৈরি করা কাপড় পরে। Thank you বলব না, তোমরা সবসময় আমার আপন হয়েই থাকবে এইটুকু বলতে পারি। একদম সময় ছিলনা, জানিনা কি করে @pranay_patra_01 has clicked such beautiful photographs in about 10 minutes. অনেক ট্যালেন্টেড্ মানুষ। সাক্ষাত হয়ে প্রাপ্তি হল আমার। Thank you @vermilion.getdressed for making me feel so happy and beautiful inside out. মানুষের ব্যবহারটুকুই রয়ে যায়। I love you both too ❤️❤️ Bangladesh National Museum

Swastika Mukherjee Instagram – খুব কম মানুষ অনলাইন এ আলাপ হওয়া পৃথিবী থেকে আমাদের জীবনের অন্দরমহলে চলে আসতে পারে। আর শুধু চলে আসা নয়,বেশ পাকাপোক্ত ভাবে থেকে যাওয়ার সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারে। এমন দুই মানুষ হল ~ ইফ্ফাত আরা নোঝাত আর ইমতিয়াজ রাসেল 🌹🌹 ওদের কাজ প্রথম দেখেছিলাম instagram এ। দেখে আপ্লুত হয়ে মেসেজ করেছিলাম। সেই থেকে আলাপের শুরু। তারপর ওরা কলকাতায় এলে দেখা হল – গল্প হল, বাংলাদেশ যাওয়ার কথা হল। অন্য দেশেও আমার বন্ধুরা আছে, বন্ধুদের বাড়ি আছে সেখানে বেড়াতে যাব, ভেবেই মনটা খুশি হয়ে গেছিল। ওদের সঙ্গে যেদিন প্রথম দেখা হয়েছিল, মনে হয়েছিল ওরা আমার অনেক আপন, নিজের মানুষ। এইবার ঢাকা যাওয়া ঠিক হতে সবচেয়ে আগে ওদের জানিয়ে ছিলাম। পৌছে পরের দিন হুড়মুড় করে কাজ সেরেছি যাতে ঠিক সময়ে ওদের দোকানে যেতে পারি। তারপর অনেক ঘুরিয়েছে ওরা। আড্ডা মেরেছি , খাওয়া দাওয়া করেছি, চারুকলা গেছি, মাওয়াঘাট গেছি, সে সব ছবি পরে দেব। ঢাকায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিন ছিল #বিজয়ারপরে screening এর দিন। ওরা কিছুটা আগেই পৌঁছে গেছিল হোটেলে। দেখি নোঝাত একটা শাড়ি আর ব্লাউজ বানিয়ে নিয়ে এসেছে, আমার জন্য specially, ইতস্তত বোধ করে কিছু বলছেনা। আমি কলকাতা থেকে শাড়ি নিয়ে গেছিলাম পরব বলে। কিন্তু ওদের টা না গায়ে দিয়ে কি থাকা যায় ? ভালবাসার দুই মানুষ ভালবেসে ডিজাইন করে আমার জন্য বস্ত্র বানিয়ে এনেছে এটা কত বড় পাওনা। তাই ওদেরটাই পরে সাজুগুজু্ করে National Museum এ গেলাম @dicff_filmfest কি যে খুশি হয়েছিলাম, বাংলাদেশে গিয়ে বাংলাদেশের গুণী মানুষের তৈরি করা কাপড় পরে। Thank you বলব না, তোমরা সবসময় আমার আপন হয়েই থাকবে এইটুকু বলতে পারি। একদম সময় ছিলনা, জানিনা কি করে @pranay_patra_01 has clicked such beautiful photographs in about 10 minutes. অনেক ট্যালেন্টেড্ মানুষ। সাক্ষাত হয়ে প্রাপ্তি হল আমার। Thank you @vermilion.getdressed for making me feel so happy and beautiful inside out. মানুষের ব্যবহারটুকুই রয়ে যায়। I love you both too ❤️❤️ Bangladesh National Museum

Swastika Mukherjee Instagram - খুব কম মানুষ অনলাইন এ আলাপ হওয়া পৃথিবী থেকে আমাদের জীবনের অন্দরমহলে চলে আসতে পারে। আর শুধু চলে আসা নয়,বেশ পাকাপোক্ত ভাবে থেকে যাওয়ার সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারে। এমন দুই মানুষ হল ~ ইফ্ফাত আরা নোঝাত আর ইমতিয়াজ রাসেল 🌹🌹 ওদের কাজ প্রথম দেখেছিলাম instagram এ। দেখে আপ্লুত হয়ে মেসেজ করেছিলাম। সেই থেকে আলাপের শুরু। তারপর ওরা কলকাতায় এলে দেখা হল - গল্প হল, বাংলাদেশ যাওয়ার কথা হল। অন্য দেশেও আমার বন্ধুরা আছে, বন্ধুদের বাড়ি আছে সেখানে বেড়াতে যাব, ভেবেই মনটা খুশি হয়ে গেছিল। ওদের সঙ্গে যেদিন প্রথম দেখা হয়েছিল, মনে হয়েছিল ওরা আমার অনেক আপন, নিজের মানুষ। এইবার ঢাকা যাওয়া ঠিক হতে সবচেয়ে আগে ওদের জানিয়ে ছিলাম। পৌছে পরের দিন হুড়মুড় করে কাজ সেরেছি যাতে ঠিক সময়ে ওদের দোকানে যেতে পারি। তারপর অনেক ঘুরিয়েছে ওরা। আড্ডা মেরেছি , খাওয়া দাওয়া করেছি, চারুকলা গেছি, মাওয়াঘাট গেছি, সে সব ছবি পরে দেব। ঢাকায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিন ছিল #বিজয়ারপরে screening এর দিন। ওরা কিছুটা আগেই পৌঁছে গেছিল হোটেলে। দেখি নোঝাত একটা শাড়ি আর ব্লাউজ বানিয়ে নিয়ে এসেছে, আমার জন্য specially, ইতস্তত বোধ করে কিছু বলছেনা। আমি কলকাতা থেকে শাড়ি নিয়ে গেছিলাম পরব বলে। কিন্তু ওদের টা না গায়ে দিয়ে কি থাকা যায় ? ভালবাসার দুই মানুষ ভালবেসে ডিজাইন করে আমার জন্য বস্ত্র বানিয়ে এনেছে এটা কত বড় পাওনা। তাই ওদেরটাই পরে সাজুগুজু্ করে National Museum এ গেলাম @dicff_filmfest কি যে খুশি হয়েছিলাম, বাংলাদেশে গিয়ে বাংলাদেশের গুণী মানুষের তৈরি করা কাপড় পরে। Thank you বলব না, তোমরা সবসময় আমার আপন হয়েই থাকবে এইটুকু বলতে পারি। একদম সময় ছিলনা, জানিনা কি করে @pranay_patra_01 has clicked such beautiful photographs in about 10 minutes. অনেক ট্যালেন্টেড্ মানুষ। সাক্ষাত হয়ে প্রাপ্তি হল আমার। Thank you @vermilion.getdressed for making me feel so happy and beautiful inside out. মানুষের ব্যবহারটুকুই রয়ে যায়। I love you both too ❤️❤️ Bangladesh National Museum

Swastika Mukherjee Instagram – খুব কম মানুষ অনলাইন এ আলাপ হওয়া পৃথিবী থেকে আমাদের জীবনের অন্দরমহলে চলে আসতে পারে। আর শুধু চলে আসা নয়,বেশ পাকাপোক্ত ভাবে থেকে যাওয়ার সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারে।
এমন দুই মানুষ হল ~ ইফ্ফাত আরা নোঝাত আর ইমতিয়াজ রাসেল 🌹🌹
ওদের কাজ প্রথম দেখেছিলাম instagram এ। দেখে আপ্লুত হয়ে মেসেজ করেছিলাম। সেই থেকে আলাপের শুরু। তারপর ওরা কলকাতায় এলে দেখা হল – গল্প হল, বাংলাদেশ যাওয়ার কথা হল। অন্য দেশেও আমার বন্ধুরা আছে, বন্ধুদের বাড়ি আছে সেখানে বেড়াতে যাব, ভেবেই মনটা খুশি হয়ে গেছিল। ওদের সঙ্গে যেদিন প্রথম দেখা হয়েছিল, মনে হয়েছিল ওরা আমার অনেক আপন, নিজের মানুষ। এইবার ঢাকা যাওয়া ঠিক হতে সবচেয়ে আগে ওদের জানিয়ে ছিলাম।
পৌছে পরের দিন হুড়মুড় করে কাজ সেরেছি যাতে ঠিক সময়ে ওদের দোকানে যেতে পারি। তারপর অনেক ঘুরিয়েছে ওরা। আড্ডা মেরেছি
, খাওয়া দাওয়া করেছি, চারুকলা গেছি, মাওয়াঘাট গেছি, সে সব ছবি পরে দেব।
ঢাকায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিন ছিল #বিজয়ারপরে screening এর দিন।
ওরা কিছুটা আগেই পৌঁছে গেছিল হোটেলে। দেখি নোঝাত একটা শাড়ি আর ব্লাউজ বানিয়ে নিয়ে এসেছে, আমার জন্য specially, ইতস্তত বোধ করে কিছু বলছেনা। আমি কলকাতা থেকে শাড়ি নিয়ে গেছিলাম পরব বলে। কিন্তু ওদের টা না গায়ে দিয়ে কি থাকা যায় ?
ভালবাসার দুই মানুষ ভালবেসে ডিজাইন করে আমার জন্য বস্ত্র বানিয়ে এনেছে এটা কত বড় পাওনা। তাই ওদেরটাই পরে সাজুগুজু্ করে National Museum এ গেলাম @dicff_filmfest
কি যে খুশি হয়েছিলাম, বাংলাদেশে গিয়ে বাংলাদেশের গুণী মানুষের তৈরি করা কাপড় পরে।
Thank you বলব না, তোমরা সবসময় আমার আপন হয়েই থাকবে এইটুকু বলতে পারি।
একদম সময় ছিলনা, জানিনা কি করে @pranay_patra_01 has clicked such beautiful photographs in about 10 minutes.
অনেক ট্যালেন্টেড্ মানুষ। সাক্ষাত হয়ে প্রাপ্তি হল আমার।
Thank you @vermilion.getdressed for making me feel so happy and beautiful inside out.
মানুষের ব্যবহারটুকুই রয়ে যায়।
I love you both too ❤️❤️ Bangladesh National Museum | Posted on 03/Feb/2024 11:00:29

Swastika Mukherjee Instagram – খুব কম মানুষ অনলাইন এ আলাপ হওয়া পৃথিবী থেকে আমাদের জীবনের অন্দরমহলে চলে আসতে পারে। আর শুধু চলে আসা নয়,বেশ পাকাপোক্ত ভাবে থেকে যাওয়ার সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারে। 
এমন দুই মানুষ হল ~ ইফ্ফাত আরা নোঝাত আর ইমতিয়াজ রাসেল 🌹🌹
ওদের কাজ প্রথম দেখেছিলাম instagram এ। দেখে আপ্লুত হয়ে মেসেজ করেছিলাম। সেই থেকে আলাপের শুরু। তারপর ওরা কলকাতায় এলে দেখা হল – গল্প হল, বাংলাদেশ যাওয়ার কথা হল। অন্য দেশেও আমার বন্ধুরা আছে, বন্ধুদের বাড়ি আছে সেখানে বেড়াতে যাব, ভেবেই মনটা খুশি হয়ে গেছিল। ওদের সঙ্গে যেদিন প্রথম দেখা হয়েছিল, মনে হয়েছিল ওরা আমার অনেক আপন, নিজের মানুষ। এইবার ঢাকা যাওয়া ঠিক হতে সবচেয়ে আগে ওদের জানিয়ে ছিলাম। 
পৌছে পরের দিন হুড়মুড় করে কাজ সেরেছি যাতে ঠিক সময়ে ওদের দোকানে যেতে পারি। তারপর অনেক ঘুরিয়েছে ওরা। আড্ডা মেরেছি 
, খাওয়া দাওয়া করেছি, চারুকলা গেছি, মাওয়াঘাট গেছি, সে সব ছবি পরে দেব। 
ঢাকায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিন ছিল #বিজয়ারপরে screening এর দিন। 
ওরা কিছুটা আগেই পৌঁছে গেছিল হোটেলে। দেখি নোঝাত একটা শাড়ি আর ব্লাউজ বানিয়ে নিয়ে এসেছে, আমার জন্য specially, ইতস্তত বোধ করে কিছু বলছেনা। আমি কলকাতা থেকে শাড়ি নিয়ে গেছিলাম পরব বলে। কিন্তু ওদের টা না গায়ে দিয়ে কি থাকা যায় ? 
ভালবাসার দুই মানুষ ভালবেসে ডিজাইন করে আমার জন্য বস্ত্র বানিয়ে এনেছে এটা কত বড় পাওনা। তাই ওদেরটাই পরে সাজুগুজু্ করে National Museum এ গেলাম @dicff_filmfest 
কি যে খুশি হয়েছিলাম, বাংলাদেশে গিয়ে বাংলাদেশের গুণী মানুষের তৈরি করা কাপড় পরে। 
Thank you বলব না, তোমরা সবসময় আমার আপন হয়েই থাকবে এইটুকু বলতে পারি। 
একদম সময় ছিলনা, জানিনা কি করে @pranay_patra_01 has clicked such beautiful photographs in about 10 minutes. 
অনেক ট্যালেন্টেড্ মানুষ। সাক্ষাত হয়ে প্রাপ্তি হল আমার। 
Thank you @vermilion.getdressed for making me feel so happy and beautiful inside out. 
মানুষের ব্যবহারটুকুই রয়ে যায়। 
I love you both too ❤️❤️ Bangladesh National Museum
Swastika Mukherjee Instagram – খুব কম মানুষ অনলাইন এ আলাপ হওয়া পৃথিবী থেকে আমাদের জীবনের অন্দরমহলে চলে আসতে পারে। আর শুধু চলে আসা নয়,বেশ পাকাপোক্ত ভাবে থেকে যাওয়ার সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারে। 
এমন দুই মানুষ হল ~ ইফ্ফাত আরা নোঝাত আর ইমতিয়াজ রাসেল 🌹🌹
ওদের কাজ প্রথম দেখেছিলাম instagram এ। দেখে আপ্লুত হয়ে মেসেজ করেছিলাম। সেই থেকে আলাপের শুরু। তারপর ওরা কলকাতায় এলে দেখা হল – গল্প হল, বাংলাদেশ যাওয়ার কথা হল। অন্য দেশেও আমার বন্ধুরা আছে, বন্ধুদের বাড়ি আছে সেখানে বেড়াতে যাব, ভেবেই মনটা খুশি হয়ে গেছিল। ওদের সঙ্গে যেদিন প্রথম দেখা হয়েছিল, মনে হয়েছিল ওরা আমার অনেক আপন, নিজের মানুষ। এইবার ঢাকা যাওয়া ঠিক হতে সবচেয়ে আগে ওদের জানিয়ে ছিলাম। 
পৌছে পরের দিন হুড়মুড় করে কাজ সেরেছি যাতে ঠিক সময়ে ওদের দোকানে যেতে পারি। তারপর অনেক ঘুরিয়েছে ওরা। আড্ডা মেরেছি 
, খাওয়া দাওয়া করেছি, চারুকলা গেছি, মাওয়াঘাট গেছি, সে সব ছবি পরে দেব। 
ঢাকায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিন ছিল #বিজয়ারপরে screening এর দিন। 
ওরা কিছুটা আগেই পৌঁছে গেছিল হোটেলে। দেখি নোঝাত একটা শাড়ি আর ব্লাউজ বানিয়ে নিয়ে এসেছে, আমার জন্য specially, ইতস্তত বোধ করে কিছু বলছেনা। আমি কলকাতা থেকে শাড়ি নিয়ে গেছিলাম পরব বলে। কিন্তু ওদের টা না গায়ে দিয়ে কি থাকা যায় ? 
ভালবাসার দুই মানুষ ভালবেসে ডিজাইন করে আমার জন্য বস্ত্র বানিয়ে এনেছে এটা কত বড় পাওনা। তাই ওদেরটাই পরে সাজুগুজু্ করে National Museum এ গেলাম @dicff_filmfest 
কি যে খুশি হয়েছিলাম, বাংলাদেশে গিয়ে বাংলাদেশের গুণী মানুষের তৈরি করা কাপড় পরে। 
Thank you বলব না, তোমরা সবসময় আমার আপন হয়েই থাকবে এইটুকু বলতে পারি। 
একদম সময় ছিলনা, জানিনা কি করে @pranay_patra_01 has clicked such beautiful photographs in about 10 minutes. 
অনেক ট্যালেন্টেড্ মানুষ। সাক্ষাত হয়ে প্রাপ্তি হল আমার। 
Thank you @vermilion.getdressed for making me feel so happy and beautiful inside out. 
মানুষের ব্যবহারটুকুই রয়ে যায়। 
I love you both too ❤️❤️ Bangladesh National Museum

Check out the latest gallery of Swastika Mukherjee